পৌরুষের দশটি নিয়ম কী?
১। কখনো নিচে বসে কারো সাথে করমর্দন করবেন না।
২। সিঁড়ি বেয়ে পুলে নামবেন না।
৩। দরদস্তুরে, কখনো আগে প্রস্তাব দিবেন না।
৪। দেরিতে হোটেল ছাড়ার জন্য অনুরোধ করুন।
৫। যখন কেউ বিশ্বাস করে কোন গোপন তথ্য/রহস্য ভাগাভাগি করে, তার বিশ্বাস রাখুন।
৬। নিজের হিরোদের একটি অনন্য উচ্চতায় ধারণ করুন।
৭। ধার করা কোন গাড়ির ট্যাংক, গ্যাসভর্তি করে ফেরত দিন।
৮। প্যাশন নিয়ে লেগে থাকুন নতুবা কোন কিছুই না।
৯। করমর্দনের সময় দৃঢ়ভাবে হাত আঁকড়ে ধরুন এবং চোখের দিকে তাকান।
১০। যেখানে মেরুদণ্ড থাকার কথা সেখানে একটা পাখির হাড্ডি জন্মাতে দিবেন না।
১১। সৈকতে যদি আপনার গান শোনার দরকার পড়ে তবে আপনি সৈকতের মজাটা হারাচ্ছেন।
১২। দুইটা রুমাল সাথে রাখুন। পেছনের পকেটেরটা আপনার জন্য এবং বুক পকেটেরটা আপনার সঙ্গীর জন্য।
১৩। কোন মেয়েকে বিয়ে করলেন তো মেয়ের পরিবারকেও বিয়ে করলেন।
১৪। একটা হাঁসের মত হবেন যে কিনা পানির উপরে শান্ত থাকে আর পানির নিচে অবিরাম পা চালাতে থাকে।
১৫। একা ভ্রমণ করে প্রশান্তি পাওয়ার মতো অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
১৬। রুমের সেরা সুন্দরী মেয়ে ডেটে যাবে কিনা জিজ্ঞেস করতে কখনো ভয় করবেন না।
১৭। সাত রাজার ধন কখনো দুহাতে উড়াবেন না।
১৮। লোগোওয়ালা খেলার কোট/জার্সি, ১০০০ টা শব্দের থেকে অধিক অর্থ বহন করে (বিশ্ববিদ্যালয় বা কোন জাতীয় দলের লোগো)।
১৯। নিজের বক্তৃতা নিজে লেখার চেষ্টা করুন। রিহার্সাল করতে ভুলবেন না।
২০। একজন যুদ্ধপ্রবীণকে ধন্যবাদ দিন। তারপর তাঁর মতো হওয়ার চেষ্টা করুন।
২১। নতুন কারো সাথে দুপুরের খাবার খান।
২২। রেগেমেগে কোন ইমেইল লেখার পর, যত্নসহকারে একবার পড়ুন। তারপর মুছে ফেলুন।
২৩। আপনার মাকে আপনার সাথে কোনো খেলার জন্য রাজী করান। তিনি আপনাকে জিততে দিবেন না।
২৪। আদবকায়দাই পুরুষকে গড়ে তোলে।
২৫। অন্যকে স্বীকৃতি দিন। নিজে অপবাদ নিন।
২৬। গরীবের শোষকদের বিরুদ্ধে দাঁড়ান। তাদের রক্ষা করুন।
২৭। নিজের স্বপ্নগুলো লিখে রাখুন।
২৮। সবসময় নিজের ভাইবোনদের রক্ষা করুন (এবং দলের লোকদেরকেও)।
২৯। একইসাথে আত্নবিশ্বাসী ও বিনয়ী হোন।
৩০। মাঝে মধ্যেই আপনার বাবা-মা'কে দেখতে যান এবং কথা বলুন। তারা আপনাকে মিস করেন।
কৃতজ্ঞতা : ব্রান্ডন কুক
চিত্রসূত্র : গুগল
No comments